A Y ২৬৮১৪ / আহমদ সায়েম
প্রকাশিত হয়েছে : ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ৪:১৮ পূর্বাহ্ণ, | ২১৫৫ বার পঠিত
ক.
যে ব্যক্তি ‘পরামর্শ’ করে কোনও কাজ করাকে বলে ‘নবীজির সুন্নত’, তার কাছেই
প্রতিদিন শুনতে হয় ভিন্ন রকম, অন্ন রকম শব্দের ব্যাখ্যা, যার একটিও
. পরামর্শের কোনও রুলের মাঝে দেখা যায় না…
লাল গামছা গুলো আলাদা আলাদা করে রাখা হোক তাতে সমস্যা থাকার কোনও
কথা নয়, কিন্তু পরামর্শ না নিয়ে সিন্ধ্যান্ত দিলে-ত ভিন্ন কথা আসতেই পারে…
আসবেও…
পরামর্শের নামে যদি জগৎ সংসার মাথায় তুলে নিয়ে হাঁটতে হয়;—তবে ত
আরেকটা ফতুয়া নতুন ভাবে ভাবতে হয়…
. : আত্মহত্যা কে নবীর সুন্নত বলা হবে না কেনও…
খ.
পাঁচ বছরের শিশুকে ‘শুয়োরের’ বাচ্চা বলে বারান্দার রেলিঙ থেকে নামাচ্ছেন
. একজন মা
‘কালচার’ হতে হলে এ ভাবেই নাকি হতে হয়, বলতে হয় উঁচু গলায়!!
—তা জানা হয় এক বন্ধুর মুখ থেকে!!
একজন মন্ত্রী যখন দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ভাষা শিখিয়ে দেন…আমরা আমাদের প্রবেশপত্র
খোঁজে পাই…
গ.
যাদের নিয়ে পাঠ করা হচ্ছে আলোর উৎস বা তার
চরিত্রের এক দুইটি অঙ্গ দেখিয়ে বলা হচ্ছে—ভাষা খুব শক্ত…
. অথচ দীর্ঘ পথ হাঁটা হয়ে গেছে তাদের
তবু মুক্তি পেয়ে যাবে এই আশায় প্রতিদিন…
ভুল ঠিকানায় পাঠ শুনতে বসে, একটি একটি শব্দে একদিন সেও
পাঠ করে : আলোর ‘শক্ত’ কয়েকটি দাগ ছাড়া
. আর কোনও চরিত্র নেই
ঘ.
যে সব রঙ নিয়ে টানা হচ্ছে প্রকৃতি, সবার কিন্তু গল্প আলাদা
সাদা রঙ দেখিয়ে যার বিয়েতে রঙধনু আঁকা হয়েছিল, তার পরের
. গল্প সম্পূর্ণ ভিন্ন…
জন্ম-মাটিতে প্রথম সন্তানের জন্ম হলেও রঙধনু আঁকা হয়নি আর…
পত্রিকার মুখ না দেখে দেখে জন্ম-নিয়েছে একটা তৃতীয় চোখ
এখন যে সব পৃষ্ঠা পাঠ করা হয় তাদের প্রকৃত গন্ধ বুঝতে
হয়ত রাক্ষুসীর গল্পটা নিজের করে নিজের মতো ভাবতে হবে…
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪